বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিনে জয়পুরহাটে দফায় দফায় সংঘর্ষে জেলা যুবলীগের সাবেক সহসভাপতি রফিকুজ্জামান ওরফে রহিম নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৭০ জন।
রফিকুজ্জামান ওরফে রহিম (৫২) শহরের শেখপাড়া মহল্লার মৃত তছির উদ্দীনের ছেলে।
জয়পুরহাট জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক টিটু আহম্মেদ কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সংসদ সদস্য সামছুল আলম, সহসভাপতি রাজা চৌধুরীসহ বেশ কিছু নেতাকর্মী দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান করছিলেন। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে আন্দোলনকারীরা দলীয় অফিসে হামলা করে। এতে এমপিসহ ১০/১২ জন আহত হন। এ ছাড়া দলীয় কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
দপ্তর সম্পাদক টিটু আরও বলেন, আহতদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রফিকুজ্জামান ওরফে রহিমের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সন্ধ্যার আগে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
অন্যদিকে রোববার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আন্দোলনে মেহেদী হাসান নামের একজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৭০ জন। আহতদের উদ্ধার করে জয়পুরহাটসহ আশপাশের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় গুলিবিদ্ধ মেহেদী হাসানকে বগুড়া নেওয়ার পথে মারা যান।
অন্যদিকে রোববার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আন্দোলনে মেহেদী হাসান নামের একজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৭০ জন। আহতদের উদ্ধার করে জয়পুরহাটসহ আশপাশের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় গুলিবিদ্ধ মেহেদী হাসানকে বগুড়া নেওয়ার পথে মারা যান।